সুখময়ন্ত্রনাতুমি
Neela Rahman
পর্ব ১৪১
জানতে চাস না আমি তোর জন্য কি করেছি ?যা তুই কখনো জানিস নি কখনোই বুঝিস নি আজকে তোকে আমি সেই সব কথাগুলো বলবো নুর ।শুনবি আমার কথা আমার সো*না ?পাখি প্লিজ আমার কথাগুলো শোন।
এগুলো শুনেও যদি মনে হয় তুই আমাকে ছেড়ে যাবি ,তাহলে আমি তোকে আটকাবো না ।কারণ আমি বুঝে যাব আমি আমার ভালোবাসা দিয়ে আমি তোকে জয় করতে পারিনি ।আমার ভালোবাসা তোকে স্পর্শ করতে পারেনি।Nurun Nahar Nila
তবে সেই ব্যর্থতা আমি আমার কাঁধে নিবো।আমি নিজেকে শাস্তি দেবো তোর কাছ থেকে দূরে গিয়ে কারণ আমার ভালোবাসা যদি তোকে স্পর্শ না করে আবার বিয়োগ অতটা দুঃখ দিবে না তোকে নুর যতটা দুঃখ আমি পাব।
তুই জানিস যেদিন তোর জন্ম হয়েছে সেদিন প্রথম বার যখন তোকে আমি কোলে নিলাম কোলে নিয়েই আমি আব্বুর কাছ থেকে তোকে চেয়ে নিলাম সারা জীবনের জন্য । ওই ছোট্ট বয়সে আমি বুঝে গিয়েছিলাম তোকে আবার লাগবেই তাই বাবার কাছ থেকে কথা নিয়েছিলাম।
বাবা ও হাসিঠাট্টা ছলে কথা দিয়ে দিয়েছিল ।কিন্তু জানতোনা আজ পর্যন্ত এমনকি আমরন আমি এই কথাটি সবসময় পালন করে যাব যে জন্মের পর থেকে আজ অবধি এমনকি মৃ*ত্যুর আগ পর্যন্ত তুই শুধু আমার নূর।
জানিস ১০ বছর বয়সে যখন আমার খেলার বয়স বাহিরে গিয়ে বন্ধুদের সাথে দৌড়াদৌড়ি করার বয়স সেই বয়সে আমি তোকে কোলে নিয়ে সারাদিন বসে থাকতাম ।কাউকে দিতাম না ।তোকে খাওয়াতাম হিসু করলে তোকে পরিষ্কার করতাম। তোকে নিজ হাতে গোসল করাতাম।
সবাই মনে করত আমি তোকে আমার পুতুল ভেবে নিয়েছি ।পুতুল যেভাবে নিয়ে বাচ্চারা খেলে আমিও হয়তো তোকে নিয়ে সেভাবে খেলছি ।কিন্তু না তুই তো শুরু থেকে আমার অক্সিজেন ছিলি ।তুই আমার কাছে না থাকলে আমার আশেপাশে না থাকলে যে আমি নিঃশ্বাস নিতে পারতাম না।
কিভাবে তোর নয় মাস হলো জানি না।কথা বলা একটু দেরিতেই শিখেছিলি তুই।কিন্তু টি*য়া পাখিকে যেমন সারাক্ষণ মানুষ কথা বলা শিখায় আমি সারাক্ষন তোকে শিখাতাম সাদাফ সাদাফ।
নিরন্তর ভাবে ক্লান্তিহীন ভাবে আমি সারাদিন তোর কানের কাছে শুধু সাদাফ সাদাফ বলতাম তোর চোখের সামনে শুধু সাদাফ সাদাফ বলতাম ।তুই জানিস তুই প্রথমবার বাবা-মা এগুলো বলে ডাকিস নি তুই প্রথমবার সাদা বলে ডেকেছিলিস ।সাদাফ পুরোপুরি বলতে পারিস নি।
পরে শুরু হল আমার আরেক যুদ্ধ ।যখন তোর দেড় বছর পার করলি মোটামুটি একটু কথা বলতে পারিস তখন থেকে আমি তোকে কবুল বলা শিখাতাম ।তুই যখনই আমার কাছে আসতি আমি বারবার বলতাম কবুল কবুল ।দেড় বছরের সময়ে প্রথমবার কবুল বললি।
কিন্তু পা*গলী তোকে কে বোঝাবে একবার কবুল বললে কি বিয়ে হয় ?এরপর কতবার চেষ্টা করি তুই তিনবার কবুল কখনও একসাথে বলিস না।
একবার দুই বছর পার হল যখন তুই এটা সেটা চাইতে শিখলি প্রথমবার তুই আমার কাছে একটা চকলেটের বায়না ধরলি ।তোতলা তোতলা কন্ঠে যখন বললি চককেল দাও তখন আমি বলেছিলাম কবুল বলবি তিন বার।তুই মাথা নেড়ে হ্যাঁ বলেছিলি। হ্যাঁ আমি তিনবার তোকে কবুল বলতে বলেছি।
আমি চকলেটের লোভ দেখিয়েছিলাম কিন্তু তুই তো নিজের মনের ইচ্ছায় কবুল বলেছিস তাহলে সেদিন থেকেই তো তুই আমার বউ হয়ে গিয়েছিলি তাই না?
বাবাকে আমি খুশি হয়ে গিয়ে বললাম বাবা নূর কবুল বলেছে বাবা হাসলো । বললো,” ও কবুলের কি বুঝে ?ওকে তুই যা শিখিয়ে দিয়েছিস তাই তো বলেছে ।”
বাবাকে জিজ্ঞেস করলাম তাহলে কবে কবুল বললে সেটা ঠিক হবে?
বাবা বললো,”আরেকটু বড় হলে যখন ও বুঝবে কবুল মানে বিয়ে তখন কবুল বললে ঠিক হবে।”
এভাবে তোকে নিয়ে আমি ঘুরতে লাগলাম দিনভর তোকে না হলেও শতবার কবুল বলাতে লাগলাম ।তোর জন্য ক্লিপ তোর জন্য চুরি তোর জন্য জুতো ফিতা খেলনা পুতুল সবকিছু তো আমি কিনে নিয়ে আসতাম ।আর বিনিময়ে শতবার কবুল বলাতাম যাতে তুই ভুলে না যাস।
এভাবে তুই বড় হতে লাগলি ।যখন তোর দশ বছর তখন আমার কলেজের লেখাপড়া শেষ হল। স্কুলের ফেয়ারওয়েল পার্টিতে তোকে নিয়ে গেলাম ।সেখানে সব বন্ধুরা তোকে অনেক আদর করত ।তার মধ্যে একটা বন্ধু ছিল তোর দিকে খারাপ দৃষ্টি দিয়েছিল তোকে কোলে নিয়ে চু*মু খেয়েছিল।
চুমু খেয়েছিল সাথে বউ বলেছিল ।আমার বউকে আরেকজন কেন বউ বলবে ?সেদিন ওকে আমি খুব মারলাম ।এত মারলাম এত মারলাম পুলিশ কেস পর্যন্ত হয়ে যেত যদি শুধু আমার বয়সটা অল্প না থাকতো।
সেদিন বাবা সিদ্ধান্ত নিলেন আমাকে আমেরিকা পাঠিয়ে দিবে ।তখন আমার ২০বছর তোর সবে ১০ ।তখন আমি বাবাকে শর্ত দিলাম যদি নুরকে আমার সাথে বিয়ে দাও তাহলে আমি বিদেশ যাব ।বাবা তো কোন ভাবে রাজি হলেন না আমি জিদ করে বাবাকে রাজি করালাম।
বাবা ভেবেছিল এটা আমার পা*গলামি ।বিদেশ গেলে সব ভুলে যাব ঠিক হয়ে যাব ।আর তাছাড়া তুই তো ছোট এই বিয়ের কথা তো তোর মনে থাকবেও না।
আর বয়সের তুলনায় একটু বেশি ছোট ছিলি আর বেশি চিকন চাকন ছিলি ।তাই বাবা ধরেই নিয়েছে তোর এগুলো কিছুই মনে থাকবে না।
তাই সে আবারো পুতুল খেলা মনে করে তোর সাথে আমার বিয়ে করিয়ে দিল ।জানিস যখন তোর দশ বছর তখন আমার ১৬ তোকে আমার কোলে নিয়ে কবুল করালাম ।লাল শাড়ি পরিয়ে তখন তুই আরেকবার আমার বউ হয়ে গেলি ।তখন তো সাক্ষী রেখে কাজী ডেকে তারপর বিয়ে করিযছি।তখন আর ছেলে মানুষী ছিল না।
নুর যেন কোন রিএকশন দিতে ভুলে গেল ।কি বলবে কি করবে সব কিছু ভুলে গেল ।শুধু এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে রইল সাদাফের দিকে ।কি বলছে সাদাফ ভাই ! সেই ছোট্টবেলা থেকে বিয়ে বারবার বিয়ে ? দশ বছরের সময় বিয়ে ?তাও সাদাফ ভাই কোলে নিয়ে বিয়ে করেছে ?নূরের মাথায় যেন কিছুই আসছে না তবে হ্যাঁ সবকিছু ভুলে গিয়েছে নুর। কি করে একটা লোক এরকম পা*গলামির সীমা পার করে ভালবাসতে পারে তাও সে জন্মের দিন থেকে নূর যেন অবাক হচ্ছে !কিন্তু সাদাফের দিকে তাকিয়ে কিছু বলতে বা জিজ্ঞেস করতে পারছে না।
সাদাফ নুরের দিকে তাকিয়ে এখনো নূরের পা দুটো বুকের সাথে জড়িয়ে ধরে বলছে ,”জানতে ইচ্ছা করছে না তারপর কি হয়েছিল কি করেছিলাম?”
চলবে_
মন মানসিকতা সত্যি ভালো নেই জানিনা কি লিখেছি ।ভালো লাগলে পড়বেন না লাগলে একটা রিয়েকশন দিয়েন সত্যিই অনেক কষ্ট করে লিখেছি ।কথাগুলো মন থেকে আসছিল না তারপরও লিখেছি।
সুখময়যন্ত্রনাতুমি
neela_rahman
পর্ব ১৪২
তুই জানিস যেদিন তোর আমার বিয়ে হয় তুই মাত্র ১০ বছরের।কিন্তু আমি ২০ বছরে প্রাপ্তবয়স্ক যুবক ।তুই বিয়ে কি সেটা বুঝিসই না কিন্তু আমি তো জানি তুই আমার বউ।
তোকে ছেড়ে যেতে হবে আমার সেকি ভীষণ কষ্ট ।আমি কাউকে বুঝাতে পারছিলাম না নিজের সদ্য বিয়ে করা লাল টুকটুকে পরি বউটাকে ফেলে চলে যাব কে দেখে রাখবে ?কে সব প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র এনে দিবে ?ভাবতেই আমার বুকটা কেঁপে উঠতে বারবার। সবচাইতে বেশি ভাবতাম কে তোর প্রথম পিরিয়ডের সময় তোকে সব প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র এনে দেবে ?তোকে গরম স্যাক দিয়ে দিবে?এটা ভাবতে আমার বুকটা আরো কেঁপে উঠতো !আমি কেন থাকতে পারবো না এমন সময়?
কিন্তু বাবাকে কথা দিয়েছিলাম ।শর্ত দিয়েছিল তাই আমার যেতেই হবে ।
একটা সিক্রেট বলবো তোকে?”
নূর তাকিয়ে রইল মুখ ফুটে বললো না কিছু।কিন্তু নূরের জিজ্ঞাসু দৃষ্টি বুঝতে পারল সাদাফ ।সাদাফ হালকা মৃদু হাসলো ।হেসে নুরের দিকে তাকিয়ে বলল,”যখন তোর আমার বিয়ে হয় তোর মাত্র ১০ বছর। ১০ বছরে অনেক মেয়ে কবুল মানে বিয়ে করা বুঝলেও তুই এতটা বোকা ছিলি তুই কিছুই বুঝতি না।আমি তো ২০ বছরের প্রাপ্তবয়স্ক যুবক চাইলেই ওই সময় বিয়ে করে সংসার করতে পারি এরকম ।তো সেদিন তো হিসেব মতো আমাদের বাসর রাত ছিল ।তুই তো গাধী বিয়ে কি কিছুই বুঝছিস না আমি তোকে ছোট্ট করে গালে একটি চুমু খেয়ে ছিলাম আর তোর কাছ থেকে ওয়াদা নিয়েছিলাম।”
নুর লজ্জা পেয়ে গেল !কি ভীষণ কথা !১০ বছরের বউ তাকে গালে চু*মু খেয়েছে আবার ওয়াদা ও নিয়েছে !নুর অবাক হয়ে চোখে পানি মুছে জানতে চাইলো কি ওয়াদা?
সাদাফ মুচকি হাসলো ।লাজুক হাসি ।যেন লজ্জা পাচ্ছে এমন।সাদাফ এখনো নূরের পা দুটো বুকের সাথে জড়িয়ে ধরে আছে পায়ের নখগুলো টানতে টানতে বললো,” আমি ওয়াদা নিয়েছিলাম যেদিন আমি দেশে ফিরব সেদিন কিন্তু আমাদের বাসর রাত হবে ।কেমন ?
তুই জিজ্ঞেস করেছিলি বাসর রাত কি ?আমি বলেছিলাম যেদিন আসবো সেদিন বুঝবি ।ওয়াদা কর তুই অপেক্ষা করবি।আর আসলে বা*সর করবি।”
নুর লজ্জা পেয়ে গেল ।লজ্জায় মাথা নিচু করে ফেলল ।সাদাফ মুচকি হেসে আবার বলল,”তুই কি বলেছিলিস জানিস ?তুই বলেছিলি যদি তোকে আমি বিদেশ থেকে অনেকগুলো চকলেট এনে দেই অনেকগুলো ক্লিপ আর সুন্দর একটা পুতুল এনে দেই তাহলে তুই বা*সর করবি আমার সাথে। আমি কিন্তু এনেছিলাম তোর বলা মত প্রত্যেকটি জিনিস এনেছিলাম। তুই কিন্তু কথা রাখিস নি।”
নূর ভীষণ লজ্জা পাচ্ছে ।কি এক আজব ধরনের কথা বলেছে? নূর কয়েকটা চকলেট একটা পুতুল আর কয়েকটা ক্লিপের বিনিময় বাসর করবে ?ছিঃ মাথা মোটা নুর কেন এসব কথা বলতে গিয়েছিল ?”
নূর যেন মুহূর্ত খানিক সময়ের জন্য নিজের দুঃখ কষ্ট অভিমান সব ভুলে গেল ।মনে পড়ছে শুধু নিজের বোকামির কথা গুলো।
নুর লজ্জা মাথা নিচু করে রয়েছে ।সাদাফ নুরের দিকে তাকালো ।তাকিয়ে কিছুক্ষণ পর নীরবতা ভেঙে আবার বললো,” দেশে আসার পর কি কি হয়েছে জানিস? যখন দেখলাম তুই বিয়ের কথা জানিস না আমার খুব অভিমান হল ।১০ বছরের সময় বিয়ে হয়েছে এত ওতো ছোট না ।তোর তো মনে করা উচিত ছিল আর কিছু না হোক এটলিস্ট তুই কবুল বলেছিলি ।কিন্তু তুই সব কিছু ভুলে গেলি ।আমি তোর স্বামী হই সেটা ভুলে গেলি।
আমি যে তোর জন্য কি ছিলাম সে সবকিছু ভুলে গেলি ।আমাকে ছাড়া তোর চলতো না তুই সে সব ভুলে গেলি।
তাই মাঝে মধ্যে রাগ হত ।তাই তখন ইচ্ছে করেই মাঝেমধ্যে তোকে একা পেলে নিজের কর্তৃত্ব খাটাতাম ।কারণ আমি তো জানি তুই আমার স্ত্রী আমার এইজন্য এটাতে কোন দোষের কিছু মনে হয়নি ।কিন্তু তুই যেহেতু জানতি না আমি তোর স্বামী তুই লজ্জা পেতি ভয় পেতি। তোর ভিতরে অপরাধবোধ হতো ।কেমন যেন ফিলিংস কাজ করতো ।আমি তোকে শাস্তি দিচ্ছিলাম কেন তুই নিজের বিয়ে করা স্বামীকে ভুলে গেলি?
কি ছেলে মানুষের চিন্তা ভাবনা তাইনা মনে হতো আমার বিয়ে করা বউ আমাকে ভুলে গিয়েছে এটা কি মেনে নেওয়া যায় যার জন্য এত আয়োজন সেই আমাকে ভুলে গেল?
কোনোভাবেই যখন দেখছিলাম তোর মনে কথা জানতে পারছি না বা আমাকে দেখে তোর কোন অনুভূতি জাগ্রত হয় কিনা জানি না বাধ্য হয়ে কি করলাম জানিস ?তোর সাবা আপুকে মিথ্যা মিথ্যা প্রেমিকা বানিয়ে তোর সামনে প্রেজেন্ট করলাম।
ওকে দিয়ে তোকে বুঝাতে লাগলাম ।কি গা*ধার মত একটা কাজ করেছিলাম তাই না ?ভাবতেই নিজের কাছে লজ্জা লাগে ।আমি সাদাফ এরকম একটা ছেলে মানুষী করেছি কারণ আমার বউটা ছোট্ট ছিল ।নিজের ভালোবাসা নিজের অনুভূতিগুলো বুঝতো না।
কিন্তু সাবার ব্যাপারটা কাজ করেছিল একটু হলেও সাবা তোকে ভালবাসা কি আমার প্রতি তোর ইনার ফিলিংস কি বুঝাতে সক্ষম হয়েছিল।
ধীরে ধীরে আমাকে ভালবাসিস বুঝতে শুরু করলি ।আমার প্রতি পজেজিভ ফিল করতে শুরু করলি ।কেউ আমার কাছে আসলে তুই জেলাস হতে শুরু করলি।পজেজিভ হতে শুরু করলি ।এটাই ভালোবাসা ছিল নূর ।দেরিতে হলেও তুই তোর স্বামীকে ভালবাসতে শুরু করেছিলি।
তোকে তো মাঝখানে ছয় বছরে কথা বলা হয়নি তাই না ?এই ছয় বছর আমেরিকায় একা একা আমি কিভাবে থেকেছি প্রত্যেকটা দিন প্রত্যেকটা মুহূর্ত তোকে ছাড়া আমার কোন বিরহে কেটেছে তো কি কখনো জানতে ইচ্ছা হয়নি?”
নুর মাথা তুলে তাকাল ।জানতে ইচ্ছে হয় ।প্রচুর জানতে ইচ্ছে হয় ।এই ছয় বছর সাদাব ভাই কি করেছে কেমন ছিল কোথায় ছিল সবকিছু জানতে ইচ্ছে হয় ।কিন্তু জিজ্ঞেস করার মত কোনদিন সেরকম সুযোগ হয়ে ওঠেনি।
চলবে_
Neela Rahman
Share On:
TAGS: নীলা রহমান, সুখময় যন্ত্রণা তুমি
CLICK HERE GO TO OUR HOME PAGE
-
সুখময় যন্ত্রণা তুমি গল্পের লিংক
-
সুখময় যন্ত্রনা তুমি পর্ব ১৩৭+১৩৮
-
সুখময় যন্ত্রণা তুমি পর্ব ২৭+২৮
-
সুখময় যন্ত্রণা তুমি পর্ব ৬৯
-
সুখময় যন্ত্রনা তুমি পর্ব ৯৯
-
সুখময় যন্ত্রণা তুমি পর্ব ৫৮
-
সুখময় যন্ত্রণা তুমি পর্ব ৭৭
-
এক শ্রাবণ মেঘের দিনে পর্ব ৪+৫
-
সুখময় যন্ত্রণা তুমি পর্ব ২৯+৩০
-
সুখময় যন্ত্রনা তুমি পর্ব ১৫৮+১৫৯